01819-547794

ppajcdc@gmail.com

  • এইচএসসি ২য় বর্ষের প্রাক-নির্বাচনী পরীক্ষার ফি পরিশোধ সম্পর্কিত বিজ্ঞপ্তি।
  • এইচএসসি(সাধারন ও বিএমটি) ২য় বর্ষ প্রাক-নির্বাচনী পরীক্ষার রুটিন।
  • এইচএসসি(সাধারন ও বিএমটি) ২০২২ এর বোর্ড পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত।
  • ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস এবং ২৬ মার্চ স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালন সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি।
  • কলেজ বন্ধ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি।
  • ২য় ও সর্বশেষ রিলিজ স্লিপের আবেদনে ডিগ্রি(পাস) ১ম বর্ষে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি।
  • Kajcc College Programme
  • বিজ্ঞপ্তি
  • বিজ্ঞপ্তি
  • ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের ডিগ্রি ১ম বর্ষের বিষয় কোড সম্পর্কিত বিজ্ঞপ্তি।

দেশবরেণ্য রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক, চিকিৎসক, শিক্ষক, ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের অনেক ত্যাগী নেতার জন্মস্থান সাবেক মহকুমা পটিয়ার সবচাইতে পশ্চাদপদ ও অনগ্রসর অঞ্চল সাবেক পশ্চিম পটিয়া যা বর্তমানে কর্ণফুলী উপজেলা। এ অনগ্রসর এলাকার সাধারণ ঘরের গরীব দুঃখী ছেলে মেয়েদেরকে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলার অভিপ্রায়ে ও এতদঞ্চলের দীর্ঘদিনের আশা আকাক্সক্ষা বাস্তবায়নের জন্য ১৯৭০ সালে পূর্ব পাকিস্তান আইন পরিষদের প্রাক্তন সম্মানিত সদস্য, দানবীর, শিল্পপতি জনাব আব্দুল জলিল চৌধুরী সাহেব একটি কলেজ প্রতিষ্ঠার গুরুত্ব অনুধাবন করে তাঁর স্বপ্ন পোষণ করেন। তিনি ১৯০৮ সালে জন্মগ্রহণ করেন। ক্ষণজন্মা এ মনীষী ১৯৬২ সালের প্রাদেশিক আইন পরিষদ নির্বাচনে এমপিএ নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৭০ সালে সন্দ্বীপ নিবাসী বাবু জ্ঞানদারঞ্জন নাথকে অধ্যক্ষ নিয়োগ করে এ জে চৌধুরী কলেজ নির্মাণে এগিয়ে আসেন। কিন্তু ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের কারণে বন্ধ হয়ে যাওয়া কাজ ১৯৭২ সালের ২২ এপ্রিল তাঁর মুত্যুর কারণে আর অগ্রসর হয়নি। পরবর্তীতে তাঁর একমাত্র পুত্র জনাব আব্দুল লতিফ চৌধুরীর অকাল মৃত্যুর কারণে কলেজ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ আবারও বাধাগ্রস্ত হয়।

 

শশুর আবদুল জলিল চৌধুরীর স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য এগিয়ে এলেন আব্দুল জলিল চৌধুরী সাহেবের একমাত্র পুত্রবধূ ও মরহুম আবদুল লতিফ চৌধুরীর সহধর্মিনী জনাব আলহাজ¦ নুরুন্নাহার বেগম চৌধুরী। তাঁর ঐকান্তিক আগ্রহ, দৃঢ় মনোবল ও নিরলস কর্মতৎপরতায় ১৯৮১ সালের দিকে ৪১ সদস্য বিশিষ্ট একটি সাংগঠনিক কমিটি গঠিত হয়। তাঁরা সকলেই জলিল টেক্সটাইল মিলস লি: অফিসে দীর্ঘ সভায় মিলিত হয়ে কলেজের নামকরণ করেন পশ্চিম পটিয়া এ জে চৌধুরী কলেজ। অবশেষে ১৯৮২ সালে বহু আকাক্সিক্ষত এ কলেজটি কর্ণফুলী বিধৌত বীর প্রসবিনী চট্টলার দক্ষিণ চট্টগ্রাামের প্রবেশদ্বার পিএবি সড়কের পার্শ্বে প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ হিসেবে যোগদান করেন বড়উঠান ইউনিয়ন নিবাসী মো: সোলায়মান চৌধুরী। এ কলেজের জন্য জনাব আলহাজ্ব নুরুন্নাহার বেগম চৌধুরী ও তাঁর নাবালক ছেলে-মেয়েদের পক্ষে তিনি ও জলিল চৌধুরী সাহেবের তিন মেয়ে সহ সর্বমোট ২.৮০ একর জায়গা দান করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৬ সালে জনাব ডা. হরিহর নাথ কলেজের জন্য আরো ১৮ শতক জায়গা দান করেন। কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ড হতে ১-৭-১৯৮৮ থেকে এ কলেজ স্বীকৃতি লাভ করে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় হতে ১-৭-১৯৯৮ থেকে স্নাতক অধিভুক্তি লাভ করে। কারিগরি শিক্ষাবোর্ড হতে ১-৭-২০০৫ থেকে বিএম শাখা অধিভুক্তি লাভ করে এবং বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় হতে ১-৭-২০০৫ থেকে এইচএসসি প্রোগ্রাম চালু হয়। ০১-০৭-১৯৯৩ ইংরেজি হতে কলেজটি এমপিওভুক্ত হয়।

t